Kedar Raja
গড়শিবপুরের রাজ পরিবারের বংশধর কেদার। বিভূতি যে সময়ের কথা উপন্যাসে উল্লেখ করেছেন, তখন রাজবাড়ির পুরনো জৌলুস আর নেই। কেদার রাজা নামে মাত্রই রাজা, তার একমাত্র বিধবা মেয়ে শরৎ তার দেখভাল করে। এই বাবা মেয়ের জীবন ই এই উপন্যাসের মূল উপজীব্য।
বিভূতি এর লেখার একটি বড় বৈশিষ্ট্য, প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের বর্ণনা। এই উপন্যাসেও ভরপুর প্রকৃতির বর্ণনা, বাংলার চিরায়ত গ্রামীণ জীবনকে সামনে এনেছে বারবার।
কেদার আর তার মেয়ে তাদের গ্রামের ই এক শহুরে ছেলে প্রভাস ও তার বন্ধু অরুণের সাথে কলকাতা বেড়াতে যায়। কিন্তু প্রভাস ও অরুণের এর পিছনে ছিল খারাপ উদ্দেশ্য। বিধবা শরৎ কে তারা ধোঁকা দিয়ে পতিতাপল্লীতে নিয়ে যায়। বাবা আর মেয়ে দুইজন খড়কুটোর মত ভেসে যায়। টনটনে ব্যক্তিত্ববোধ সম্পন্ন, অতীত গৌরবে গৌরবান্বিত অথচ গরীব পিতা এবং কন্যার টানাপড়েন, সংকট, ভালবাসা সবকিছু মিলিয়েই এই উপন্যাস।
বিভূতি এর লেখার একটি বড় বৈশিষ্ট্য, প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের বর্ণনা। এই উপন্যাসেও ভরপুর প্রকৃতির বর্ণনা, বাংলার চিরায়ত গ্রামীণ জীবনকে সামনে এনেছে বারবার।
কেদার আর তার মেয়ে তাদের গ্রামের ই এক শহুরে ছেলে প্রভাস ও তার বন্ধু অরুণের সাথে কলকাতা বেড়াতে যায়। কিন্তু প্রভাস ও অরুণের এর পিছনে ছিল খারাপ উদ্দেশ্য। বিধবা শরৎ কে তারা ধোঁকা দিয়ে পতিতাপল্লীতে নিয়ে যায়। বাবা আর মেয়ে দুইজন খড়কুটোর মত ভেসে যায়। টনটনে ব্যক্তিত্ববোধ সম্পন্ন, অতীত গৌরবে গৌরবান্বিত অথচ গরীব পিতা এবং কন্যার টানাপড়েন, সংকট, ভালবাসা সবকিছু মিলিয়েই এই উপন্যাস।
Top rated books in this category